এই মে দিবসে, সারা পৃথিবীতে শ্রমজীমী মানুষের অধিকার জন্য তারা বিভিন্ন ধরনের আন্দোলন ও মিছিল করে থাকেন। যেমন যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে শিকাগো হে নামে একটি মার্কেট প্রতিষ্ঠানে , ১৮৮৫ সালে কিছু শ্রমিকেরা নিজেদের ৮ ঘণ্টা কাজের দাবিতে রাস্তায় আন্দোলন করতে শুরু করেন। তাই ঐ দিনে নিজের ৮ ঘণ্টা কাজের অধিকার জন্য, আন্দোলন করতে গিয়ে বিভিন্ন ধরনের শ্রমজীবী মানুষ কে জীবন দিতে হয় সেদিন। এর পর থেকে সারা বিশ্বের মে দিবস হিসেবে সবাই পালন করে থাকেন। এই মে দিবস পালন করার পরেও এখনো ন্যায্য ও মজুরীর দামিতে অনেক ধরনের শ্রমিক উপেক্ষিত হয় আছেন বিচারে জন্য।
তাই তাদের কে এখনো সরাসরি দেখা যাই, যে এসব শ্রমজীবী মানুষ কে এখনো বিরাট অংশ থেকে বিভিন্ন ভাবে তাদের কে মৌলিক মানবাঅধিকার থেকে বঞ্চিত করা হয়। জামালপুরের বকশীগঞ্জ উপজেলা কামালপুর ইউনিয়নে দিকে তাকালে দেখা যায়, যে এই বৈশাখের চড়া রোদের মধ্যেই , কিছু পুরুষ ও মহিলা শ্রমিক তারা ভারত থেকে কয়লা নিয়ে আসা ট্রেক থেকে মাল নামানোর কাজে বেজি। কিন্ত সব শ্রমিক এখনো তারা মে দিবসের তাৎপর্য করার মত আনন্দ বুঝে না। এসব দিন মজুর শ্রমিক তারা শুধু জানে, যে এই কাজ করে কিছু টাকা পাওয়া যায়।তা দিয়ে তাদের পরিবার মুখে দুবেলা ভাত তুলে দেওয়া।
এই বাংলাদেশ বলতে না, এখানো দিন মজুর সাধারণ শ্রমিক গুলো, এখনো নিজের ন্যায্য দাবিদাওয়া নিয়ে বিভিন্ন ধরনের আন্দোলন ও মিছিল ও বক্তব্য ও ঘোষণ বঞ্চনার শেষ নেই। এসব ছোট বড় পুরুষ ও নারী শ্রমিকেরা শুরু পেটের দায়ের জন্য সামান্য কিছু মজুরি জন্য বিভিন্ন ধরনের কাজের নিয়েজিত থাকেন। তাই বকশীগঞ্জ উপজেলা কামালপুর ইউনিয়নের দেখা যায, যে কয়লা পাথর ভাঙার কাজে নারী ও পুরুষ মিলে কাজ করছেন। এসব শ্রমিক দিন শেষে কাজ করে বেতন পান ১৮০ টাকা । আবার কিছু কিন্তু শ্রমিক জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কাজ করে বেতন পান ২৪০ টাকা তা দিয়ে তাদের খুব সুন্দর দিন চলে। আর এই দিকে কাজ শেষে তাড়াতাড়ি রাতে পরিবারের সঙ্গে ঘুমান,কারণ সকালে কাজে যেতে হবে।
এখনো তাঁদের বিরাট অংশ মৌলিক মানবাধিকার থেকেও বঞ্চিত , এখনো তাঁদের বিরাট অংশ মৌলিক মানবাধিকার থেকেও বঞ্চিত