আমাদের বাংলাদেশে সবাই জানে, যে কাঠাঁল জাতীয় ফল হিসেবে পরিচিত। কিন্তু আমাদের দেশে কাঠাঁল জাতীয় ফল হলেও মানুষের কাছে জনপ্রিয়তা হিসাবে আম সবার উপরে। এই দিকে বড় বড় ব্যবসীদের কাছে জানা যায, যে বাংলাদেশের উৎপাদন ফল হিসেবে আমাদের কাছে বাণিজ্যের বিচারের জন্য আম বাংলাদেশের সব চেয়ে মানুষের কাছে জনপ্রিয়। আম বেশি ভাগ বিক্রি হয়ে থাকে আমের মৌসুমের পাঁচ মাস বাজারে। কিন্তু এই দিকে কিছু মাস আছে যেমন জুন এবং জুলাই মাসে আমের বাজার থাকে গরম গরম। আবার ১০ মে থেকে গাছের আম বিভিন্ন ধরনের উন্নাত আমের মৌসুম শুরু হয় সব জাগায়।
এবং বাজারে আম বিক্রি হতে থাকে প্রায় আগষ্ট মাস পযর্ন্ত । এসময় যেনো বাজারে পুরোটা সময় যেনো আমের বাহারি হিসেবে বাজারে আমের মেলা। আবার দেশে কিছু ফল আছে , যা সারা মাস গাছে ফল ধরে, কিন্তু আমের সঙ্গে তুলনা হয় না অন্য অন্য ফলের। আম এমন একটি ফলে ও এর প্রধান কারণ হলো যে, যা মানুষের কাছে মনে হয় যে অতিমাত্রায় শৃঙ্খলা হিসেবে মেনে চলে। এবং আমের কিছু নাম আছে , যা প্রতিটি জাতের মধ্যেই আম নিজ নিজ ধারণকারী হিসেবে, নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই আম পরিপক্ব করে থাকে গাছে।
এবং বাংলাদেশের বিভিন্ন গ্রামের অঞ্চল থেকে বাণিজ্যিক ও বিক্রি জন্য বাজারে আসে প্রায় ২৬ জাতের আম। এবং বাজারের মধ্যেই উন্নত আমের জাত রয়েছে ১১ টি। এর মধ্যেই বাজারে বিভিন্ন দোকানে দেখা যায় ৭ থেক ১৯ জাতের ফল হিসেবে বাণিজ্যিক হিসেবে বিক্রি। তাই বাংলাদেশের মানুষ আছে, যা এখনো তারা বিশ্বের চেয়ে বাংলাদেশে মানুষ আম ভক্ত ও ভোক্তা অধিকার হিসেবে বিশ্বের আকাতেরে, এখনো বেশি ভাগ বাংলাদেশের মানুষ আম চিনতে ভুল করে থাকেন।
এদেশের মানুষ আছে , যারা তিন ধরনের আম বেশি ভাগ চিনেন। এসব আমের মধ্যে রয়েছে আশ্বিন, ল্যাংড়া ও ফজলি, কিছু এদেশের মধ্যেই অনেকেই আছে যারা আশ্বীন ও ফজলী এসব আম চিনতে বেশিরভাগ হিমচিম করে থাকেন। বাংলাদেশের বেশি ভাগ মানুষের সংস্কৃতি হচ্ছে মানুষের মাঝে আমের হালের অবস্থা। এখন তো মানুষ বলতেই কোনো যুগ নেই । তাই এই যুগ চলছে মানুষের সঙ্গে বিভিন্ন ভাবে আমের প্রতারণা। তাই মানুষের সঙ্গে এখন ছলচাতুরী ও মানুষের সঙ্গে প্রতারণার যুগ। তাই গ্রামের মানুষের সঙ্গে বাজারে রাসায়নিকের ক্ষমতা প্রভাব পড়ছে। তাই সাধারণ মানুষের জন্য মৃত্যুর হিমেল হিসেবে ছড়াছড়ি করতে পারে। তাই বাংলাদেশের এসব বিষয়ে
সব ধরনের কারণ রয়েছে। তাই কিছু সাধারণ মানুষ আছে , যারা নানা রংকের স্বাদের আম ও সুগন্ধি পেয়ে তাৎক্ষণিকভাবে মানুষ নেশায় পড়ে অনেক ধরনের ভুল করে থাকেন। তাই এসব সাধারণ মানুষ জানে না যে কোন সময় প্রাকৃতিকভাবে কোন ধরনের আম পাকে। এবং তাই জানেনা যে কোন সময় পাকা আম খেতে হয়। তাই গ্রামের মানুষের কাছে দেশি ফল উৎপাদিক হিসাবে সব ফলের চেয়ে বেশি পচনশীল নামে পরিচিত। তার নিজ দিয়ে রয়েছেন কলা। তাই সাধারণ ব্যবসাহীরা বেশি ভাগ এই দুইটি ফল ধারণ করে থাকেন দোকানে। এবং এই দুই ফলে মনোযোগ দিয়ে এবং পাকানোর বিষয়ে বেশি সতেচন। এই দিকে শীতের সময় ফলের জন্য একটু বেশ দিন পর্যন্ত নিজস্ব গুনাগুন হিসেবে মানুষ ফলের দিকে সংরক্ষণ দিকে থাকেন।
এই জন্য দেশের আগুর ও আপেল সারা মাস পযর্ন্ত পাওয়া যায়। তাই যে ভাবে আপেল ও আগুর ও বিভিন্ন ধরনের ফলে যেভাবে রাসায়নিক মিশানো হয় , আম কে বেশি দিন রাখা যাবে না। তাই বাংলাদেশের কিছু ব্যবসীরা শিখার করেছেন যে, আমের মধ্যেই রাসায়নিক মিশানো হয়। এসব রাসায়নিক পর্দা মিশানোর ৬থেখে ৭ পযর্ন্ত থাকে। এর পর খেকে এসব আম থেকে বিভিন্ন ধরনের পচনত্রিয়া বেড় হতে শুরু করেন। তাই ব্যবসীরা বলেন যে কাচা আম কম দামে কিনা হয়। তার পরে রাসায়নিক মিশিয়ে পাকার পরে মুনাফার বেশি আশা এসব কথা হয়ে থাকে। সব রাসায়নিকের কারণে আমের রং খুব সুন্দর ভাবে ধারণ করে থাকেন। এতে সাধারণ মানুষ বেশি কিনতে থাকেন।
তাই অনেক ধরনের কথা হলো আমের সম্পর্কে । এসব আমের বিষয়ে কথা জেনে নেওয়া যাক, প্রথম আপনি আম কে ভালো করে দেখে নিয়ে কিনবেন। তার পরে দেখবেন আমটি কি রাসায়নিক মিশানো আছে কিনা। এসব রাসায়নিকের মিশানো থেকে আপনার পরিবারের সদস্যদের কে সতেচন রাখেন ও এসব রোগ থেকে মুক্তি পেতে তাদের কে সতেচন করুন।
জাতীয় ফল কাঁঠালের চেয়ে মানুষের মাঝে আমের ক্যালেন্ডার , জাতীয় ফল কাঁঠালের চেয়ে মানুষের মাঝে আমের ক্যালেন্ডার