জামালপুরের বকশীগঞ্জের সাধারণ মানুষ গুলো নিজেদের বাসা বাড়ি ঘর গুলো বেশিভাগ সুন্দর করে থাকেন কাঠের মাধ্যমে তৈরি করে , এবং তারা বেশিরভাগ এসব কাঠের নানা রকমের জিনিসপত্র ঘরে কাজে ব্যবহার করে থাকেন ঘরের সুন্দর সৌন্দর্য জন্য। অনেক আগে থেকেই জামালপুর জেলার সাধারণ মানুষ সুবিধা জন্য শান্তির জন্য ও শক্তিশালী ঘর করার জন্য কাঠ দিয়ে তৈরি করে থাকেন ঘর।
কিন্তু এই এলাকার মানুষ বাড়ির দরজা ও জানালা এবং বিভিন্ন ধরনের কাজে জন্য দেশী বিদেশী প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র জন্য কাঠের সবই মিলবে জামালপুরের বকশীগঞ্জ বাজারে। বকশীগঞ্জ বাজারে বেশ কিছু কাঠ কাটার জন্য করাতকলও আছে । এসব এলাকায় ও বাজারে গাছের বড় টুকরা যাচাই বাচাই করে সঠিক মাফে কাঠ কাটার জন্য করাতকল হিসেবে ব্যবহার করতে পারে ক্রেতারা তাই জামালপুরের জেলার মধ্যেই বকশীগঞ্জ কাঠের বাজার ও পাইকারী হিসেবে এবং খুচরা বাজার।
বকশীগঞ্জের বাজারে কিছু কাঠের ব্যবসীরা জানান, জামালপুরের বকশীগঞ্জ উপজেলারতে ব্রিটিশ আমলে শাসনামলে এই বাজার টি গড়ে ওঠেন এখানে। তখন কার আমলে ঢাকা বিভিন্ন স্থান থেকে নদী পথে ও বিভিন্ন ধরনের গাড়ি ও রেলওয়ের পথে বিভিন্ন ধরনের কাঠ বসানো হয়তো ঐ সময়। তাই এসব কাঠ বকশীগঞ্জের পাহাড় থেকে কম দামে কিনে নিয়ে গেত ঢাকা উদ্ধেশে । কিন্তু এখন আগের চেয়ে অনেক বাদলে গেছে।
এখন কিন্তু জামালপুরের বিভিন্ন ধরনের রেল পথে এখন আর কাঠ বসানো বন্ধ হয়ে গেছে , ডিজিটাল বাংলাদেশ হাওয়ার কারণে। কিন্তু এখন জামালপুরের মানুষ এখন কাঠকে বাতিল করে, এখন এসব উপজেলাতে বিভিন্ন ধরনের বিকল্প হিসেবে তারা প্লাস্টিক এবং প্লাইউড ব্যবহার হিসেবে মানুষের কাছে বেড়েছে।তাই এখন ময়মনসিংহ কয়েক জেলা ও থানা এবং ইউনিয়নে এখন কঠের বাজার তৈরি হয়েছে । তাই এসব কারণে এখন জামালপুরের বকশীগঞ্জে এখন কাঠের ব্যবসার আগের চেয়ে পরিধি হিসেবে অনেক তুলনায় ছোট হয়েছে বকশীগঞ্জে।
বকশীগঞ্জ থানা ডানে রেখে সামনে আস্তে আস্তে এগিয়ে গেলে চোখের দেখা যায়, যে সরাসরি কাঠের অনেক ধরনের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। আবার কিছু বড় বড় কাঠের প্রতিষ্ঠানের গুদামে দেখা যায, যে বিভিন্ন ধরনের গাছের বড় বড় টুকরো কেঠে রেখে দেওয়া হয়েছে।এছাড়া আবার বিভিন্ন ধরনের কাঠের টুকরো গুলো রেখে দেওয়া হয়ছে একাধিক করাতকলের পাশে।তাই বকশীগঞ্জে বাজারে এসব কাঠের প্রতিষ্ঠানে করাতকলে কাজ করছেন ৩ শত থেকে শ্রমিক গুলো। তাই জামালপুরের বিভিন্ন এলাকা থেকে প্রতি দিন ও রাতে বকশীগঞ্জের উদ্দেশ্যে করে অনেক ধরনের গাছের কাঠ আসে বকশীগঞ্জ বাজারে।
তাই বকশীগঞ্জের বাজারে প্রতি দিন ১০ হাজার থেকে ৬০ হাজার মত কাঠ কাঠা হয়। এবং বিভিন্ন ধরনের দরকার ও খাট , আলমারি, টেবিল, জানালা বিক্রি করে থাকে বকশীগঞ্জের কাঠ ব্যবসীরা। বকশীগঞ্জ এলাকা টা হলো পুরোনো কাঠ বাজার নামে পরিচিত। বকশীগঞ্জের বাজারে বিদেশী কাঠের আমদানি করা হয়, যেমন জার্মানি, ভারত,কানাডা,মিয়ানমার,আফ্রিকা, এসব অঞল থেকে সংগ্রহ করে এসব দেশ থেকে কাঠ আমদানি করা হয়ে থাকছ। বকশীগঞ্জের বাজারে প্রতিটি কাঠের প্রতিষ্ঠানে একাজ করেন দিন মজুর হিসেবে ৫ শত শ্রমিক কাজ করে , এবং ৪০ জনের মত কাঠ মিস্তি দোকান করেন সেখান।